ভাদুঘর আইডিয়াল কলেজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ঈদ পুনর্মিলনী ও আলোচনা সভার মঞ্চ থেকে প্রিয় গ্রামবাসীর তরে আকুল আহ্বানঃ
আমরা সবাই, চায় কী ভাই,
কলেজ চাই, কলেজ চাই।
গোষ্ঠী দলের প্রভাব নাই,
গ্রামের সবাই, কলেজ চাই।
হে আলোকিত যুবক!
বাহুতে তোমার অপরিসীম শক্তি, দৃপ্ত মনে অপরাজেয় লৌহ কঠিন মনোবল, মেধা মননে সুচারু পরিকল্পনা|বাঁধভাঙ্গা জয়োল্লাস, অসাধারণ অর্জন ও সার্বজনীন স্বীকৃতি, তোমার তরে অধীর প্রতিক্ষায় আছে। এসো সামাজিক শ্রেণী বিন্যাস, ভেদাভেদ ভুলে সবার মাঝে, দু'হাত ভরে, আলোর রেণু বিলিয়ে দেয় । অজ্ঞতার তিমির অন্ধকার দূরীভূত করি। অতিরিক্ত তিক্ত, সুমধুর নাতিদীর্ঘ অভিজ্ঞতার বাস্তব গল্পের ঝুলি মেলে ধরি। যাতে করে, নবীন প্রজন্ম তাদের মূল্যবাণ জীবন পাথেয় কুড়িয়ে জীবনকে সুশোভিত করতে সফল হয়।
হে শিক্ষানুরাগী!
ব্যক্তি, সমাজ, দেশ, জাতির প্রচলিত ধ্যান ধারণা সামাজিক প্রথা, রীতিনীতি ও কার্য কাঠামো সংস্কার করে, পরিশীলিত মন-মননের অধিকারী ব্যাক্তি, জুলুম, শোষণ, নির্যাতন মুক্ত, টেকসই শান্তিপূর্ণ, সচেতন ও সুশিক্ষিত সমাজ, দৃঢ় মজবুত সামাজিক কাঠামোসহ, দূরদর্শী নেতৃত্ব তৈরিতে শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। আমরা সবাই জানি ও মনেপ্রাণে লালন করি, যে জাতি যতো শিক্ষিত, সে জাতি তত উন্নত। আসুন আমরা সবাই মিলে পরিবার ও সমাজের সকল সদস্যদের অন্যতম মৌলিক অধিকার শিক্ষা সম্পর্কে সচেতন করি এবং পাশাপাশি তাদের সকলের সকল ধরনের ন্যায্য অধিকার ভোগে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের নিশ্চয়তা বিধান করি।
প্রিয় ভাদুঘর গ্রামবাসী!
শিক্ষা-দীক্ষা, সমৃদ্ধ ও উন্নত সংস্কৃতি চর্চার মাধ্যমে সামগ্রিক কল্যাণকর জীবন ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করতে ইতিমধ্যে আমাদের এই বৃহত্তর গ্রামে বহু সরকারি-বেসরকারী প্রাথমিক, মাধ্যমিক বালক-বালিকা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। অনেক ত্যাগ-তিতিক্ষা, দিবানিশি নির্ঘুম অমানুষিক পরিশ্রমের বদৌলতে। আজ, সকল প্রকার দল মতের উর্ধ্বে ওঠে, পুরো গ্রামবাসীর অপরিহার্য দাবী, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো, "ভাদুঘর আইডিয়াল কলেজ" কে পূর্ণাঙ্গ রুপ দেয়া। সবার কাছে সশ্রদ্ধ নিবেদন রাখবো, আমরা আমাদের সবার, স্ব স্ব অবস্থান থেকে যে যেভাবে পারি, শারিরীক, মানসিক, বুদ্ধিবৃত্তিক, আর্থিক সাহায্য ও সহযোগিতা করে কলেজ প্রতিষ্ঠায় সর্বোচ্চ ও সেরা অবদান ও অনুদান রাখবো, ইনশাআল্লাহ। পাশাপাশি সবাইকে অনুপ্রাণিত ও উৎসাহিত করবো, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য উচ্চশিক্ষা গ্রহণের পথ বিনির্মানে সর্বদা সক্রিয় ও অগ্রগামী হতে।
হে সংগ্রামী বন্ধু!
পথ যতো সংকীর্ণ, আর কণ্টকাকীর্ণ এবং ভয়াবহ ঘুটঘুটে আঁধারে ভরা বন্ধুর পথ হউকনা কেনো সোনালী রাঙা প্রভাত, আলোর ভোর আমাদের অপেক্ষায়। কলেজ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে দিন রাত বিরামহীন পরিশ্রম ও গণ সংযোগসহ প্রয়োজনীয় সকল কর্মযজ্ঞ অব্যাহত রাখার বিষয়ে, পারায় পারায় গড়ে উঠা সকল সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সচেতন সদস্যদের ও বিজ্ঞ প্রিয় নেতাদের জানাচ্ছি আন্তরিক অভিবাদন ও শুভেচ্ছা। নানা সময়ে, নানাভাবে শত প্রতিকুলতা অতিক্রম করে, আপনাদের এই মহান মিশন তার ভিশন কার্যকরে দুর্বার গতিতে সফলভাবে সম্মুখে এগিয়ে যাবে।
কখনো উৎসাহ, স্বপ্নের নীলিমা,
দিক দিগন্তে জয়ের উন্মাদনা।
হতাশা সব ছোঁড়ে, ফেলে দিয়ে,
স্বপ্ন তরীতে, হাল ধরে যায় বন্দরে।
জলে ভরা নদী, ছল ছল ছলাৎ ছলাৎ,
ডাকে পাখি, কোথাও প্রাণীর উৎপাত।
পাল তুলো হে নাবিক! খুলিবে স্বর্গ দ্বার,
লক্ষ্য বন্দর যত দূরে হোক, নোঙ্গর করিবার।
মাস্তুল যাক ভেঙ্গে যাক, পাল ছিঁড়ে যাক ঝড়ে,
শক্ত হাতে হাল ধরো আর সম্মুখে চলো জোড়ে।
ঝড়ের সাথে পাল্লা দিয়ে, হার-জিতে জিত তোমারই হবে,
ঘন কালো সে দীর্ঘ নিশির ভয়াল রুপের তুঁড়ি মেরে।
হারিয়ে যাওয়া চাঁদ গগনে, নিকচ কালো আঁধার রাতে,
সব তমসার নিরাশ বাণী, হতাশ হবে তোমার জয়ে।
শত ঝঞ্ঝার পাঞ্জা খেলে মৃত্যুু দোয়ারে কড়া নেড়ে,
তোমার তরী ভীড়বে তীরে, লক্ষ আশার নীড়ে।
(ছন্দ নাবিক কবিতাংশ)
পরিশেষে,
পরম শ্রদ্ধেয় শিক্ষক সমাজকে অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে অপরিসীম শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আপনাদের সুযোগ্য উত্তরসূরীদের জন্য রয়লো সংগ্রামী শুভেচ্ছা। পরোপকারী, হিতাকাঙ্ক্ষী যুব শ্রেণীর জন্য শুভ কামনা জানিয়ে আজ এখানেই শেষ করছি। সবাই ভালো থাকবেন, ভালো রাখবেন সবাইকে। আল্লাহ হাফেজ।
আপনাদের
আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া
সদস্য, কলেজ বাস্তবায়ন কমিটি।
সিনিয়র এক্সিকিউটিভ -সিডিআইএম, সি.এস, সেলস।
নগদ লিমিটেড।
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ।
আজকের এই ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানে, মেঘনার কন্যা, তিতাসবিধৌত স্বনামধন্য ভাদুঘর গ্রামের প্রিয় অধিবাসীদের তরে দুটি কথাঃ
প্রিয় ভাদুঘরবাসী,
অশেষ শ্রদ্ধা নিবেদন সহকারে বলছি, প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম, হাজারো বছরের লালিত স্বপ্ন, সহজ সরল দৃপ্ত স্বপ্নজয়ী, আপামর ভাদুঘরবাসীর প্রাণের দাবী "ভাদুঘর আইডিয়াল কলেজ" আজ বাস্তবতার দোরগোড়ায়। আর স্বল্প সময়ের মধ্যে উদ্বোধন হতে যাচ্ছে, আপনাদের বহুল কাংখিত মহাবিদ্যালয় ইনশাআল্লাহ। আজ ও আগামী প্রজন্মের স্বপ্ন সারথি, জীবন অলংকরণের অন্যতম অলংকার উচ্চশিক্ষার সোনালী সোপান আমাদের এই কলেজ।
কবির ভাষায়ঃ
এসো আজি সবে উল্লাস করি,
নব জীবনের কেতন সবি, উচ্চে ধরি।
হর্ষে প্রাণের ঐকতানে সবাই ছুটি,
আজ সূর্য হাসে, আঁধার টুঁটি।
আজ প্রাণেরা সব উঠলো জেগে,
ছুটছে সবে আলোর পথে গতিবেগে।
আলোর মিছিল চলছে দেখো সকাল সাঁঝে,
প্রাণের জোয়ার ভাসছে সবার হৃদয় মাঝে।
প্রিয় গ্রামবাসী!
পূর্ব পুরুষদের হাঁড়ভাঙ্গা হাঁটুনি, অক্লান্ত পরিশ্রম ও পরম সৌহার্দ্য ও ভ্রার্তৃত্বের দৃঢ় মজবুত সম্পর্কের ভিত্তিতে, জীবন যাপনের পরম লক্ষ্য ছিলো, শান্তিতে সকলের বসবাস আর এলাকাবাসীর সার্বিক উন্নয়নে সকলের সর্বাত্মক অংশীদারীত্ব নিশ্চিত করা।চলুন, আজ থেকে দলাদলি, হানাহানি, মারামারি আর দূরত্ব সৃষ্টি নয়, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে শান্তি, কল্যাণ ও সার্বিকভাবে টেকসই উন্নয়নের পথে, দৃঢ় পদে, একসাথে, সামনের দিকে এগিয়ে চলি আমরা সবাই।
কবির ভাষায়ঃ
স্বপ্নের কথা বলছি,
আলোর স্বপ্ন,
সুখের রাজ্য,
আশার আলো,
অনেক ভালো,
স্বর্গীয় সে স্বপ্ন।
কলেজ হবে,
ভাইরে কবে,
ভাই বোনেরা,
ছুটবে কবে।
পড়ার আশে,
স্বপ্ন পাশে,
দীঘল সময়,
পাড়ি দিবে,
সফল হবে।
গরীব দুঃখি,
সুখী অসুখী,
সবার কাছে,
আপন মনে,
রাখবে পাশে,
নিজের ভালো।
প্রিয় শিক্ষানুরাগী গ্রামবাসী!
শিক্ষার প্রতি আপনাদের বিশেষ অনুরাগ, আজ ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের উন্নত জীবনের প্রত্যাশা এবং সামাজিক দায়বদ্ধতার তাগিদে আপনাদের সূর্য সন্তানদের অন্যতম সংগঠন " ভাদুঘর প্রবাসী কল্যান সংস্থা" আপনাদের প্রাণের দাবী "ভাদুঘর আইডিয়াল কলেজ" প্রতিষ্ঠার জন্য বিগত বছর সময়কাল ধরে প্রাণপণ প্রচেষ্টা, যোগাযোগ ও সার্বিক সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছে। মা, বাবা, পরিবার, পরিজন ফেলে যারা দূর প্রবাসে অতিব্যস্ততার মাঝে দিনাতিপাত করেন, তাঁরা নিজের গ্রামবাসী, তাঁদের প্রয়োজন ও উন্নয়নের কথা মোটেও ভুলেনি। আপনাদেরই গর্বিত সন্তান হিসেবে চিরগৌরবের অবদান রাখতে বদ্ধপরিকর।
প্রিয় এলাকাবাসী!
কলেজ হবে, কলেজ হচ্ছে, চলো আজকের অনুষ্ঠানে সবাই যায়, এসব মনোহর গুঞ্জনে মুখরিত আজ পুরো ভাদুঘর।প্রাণের ভাদুঘর আমার, আপনার, সবার। শান্তি, সৌহার্দ্য, প্রীতি, সম্প্রীতির সাথে বসবাসের ঐতিহ্য সুদীর্ঘকালের তথা যুগ, শতবর্ষব্যাপী। কোন একটি মতভেদকে কেন্দ্র করে হানাহানি, মারামারি, দ্বন্দ্ব-সংঘাত, হামলা-মামলা, আহত-নিহত হওয়ার মতো যেকোন অপ্রীতিকর ঘটনা সকল প্রকার প্রচার মাধ্যমের সংবাদ শিরোনাম হয়ে যেনো অসাম্প্রদায়িক ও শান্তির পরিবেশ বিনষ্ট না করে, সেদিকে আমাদের সবার সজাগ ও সচেতন থাকতে হবে।
প্রিয় বিজ্ঞসম্প্রদায়!
স্বেচ্ছাচারিতায় বা অন্যের প্ররোচনায় প্ররোচিত হয়ে নয়, সচেতন, দূরদর্শী, সমাজহিতৈষী বিজ্ঞ সদস্য হিসেবে আপনার মূল্যবান মতামত,পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা দিয়ে সৎ, তরুণ, উদ্যমী, পরোপকারী, নিঃস্বার্থ, জনদরদী, আপামর জনসাধারণ তথা ধর্ম, বর্ণ, গোষ্ঠী, সম্প্রদায় সহ সকল ভেদাভেদের উর্ধ্বে উঠে যে যুবসম্প্রদায় সব সময় পাশে থেকে সকলের সেবা করে যাবেন তাঁদেরকে সামনে এগিয়ে চলার পথে সর্বাত্মক সহযোগিতা করুন।
প্রিয় শুভাকাঙ্ক্ষী,
আমরা সবাই সর্বান্তকরণে সবার শান্তি ও নিরাপত্তা চায়। এখন সময় সমাজের সার্বিক কল্যাণে সমাজ ও উন্নয়নকর্মী যুব সমাজকে দিকনির্দেশনা ও সহযোগিতা করা। যারা আপামর জনসাধারণের শান্তি-সমৃদ্ধি, উন্নয়নের জন্য প্রাণপণ ভূমিকা রাখবে। আমাদের পরিবেশ সুশৃঙ্খল, শান্ত ও নিরাপদ রাখার জন্য সব সময় সবাই সচেতন ও নিয়ন্ত্রিত থাকবো। অন্যকোন পক্ষ যেনো ঝগড়াঝাটি, বিশৃঙ্খলায় পরিবেশ ঘোলাটে করে ফায়দা লুটে নেবার সুযোগ না পায়।
প্রিয় শান্তিকামী!
প্রথমেই ধন্যবাদ জানায়, এক ঝাঁক তরুণদের হৃদস্পন্দন "ক্ষুদ্র প্রয়াস" সংগঠনকে। "ঐক্যের ভাদুঘরে কলেজ চায়" এ যুগোপযোগী ও বিপ্লবী ব্যানারে, শ্লোগানে, শ্লোগানে দলমত নির্বিশেষে আমরা সবাই শান্তি ও ঐক্যের পক্ষে সমবেত হয়। তাহলেই ঐতিহ্যবাহী ভাদুঘরের সার্বিক শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখা সম্ভব হবে। চলুন সবাই সমস্বরে আওয়াজ তুলি,
"সংঘাত নয় ঐক্য চায়,
আমরা সবাই ভাই ভাই। "
প্রিয় আদর্শগ্রামের অধিবাসী,
আমার পরম শ্রদ্ধেয় আব্বাজান আলহাজ্ব, কবি, ক্বারী শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রাহঃ) বলতেন, "আমি আদর্শের পাগল। আদর্শ মানব জীবনের শান্তি, কল্যাণ,সফলতা ও পূর্ণতার নিয়ামক "। আর উনি সারা জীবন আদর্শ ছাত্র, আদর্শ সন্তান, আদর্শ পরিবার ও আদর্শ গ্রামের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন। আজ ঐতিহাসিক চিরস্মরণীয় সময়ের এই বেলাভূমিতে দাঁড়িয়ে বলতে চাই, ভাদুঘর আইডিয়াল কলেজ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমাদের প্রাণপ্রিয় ভাদুঘর গ্রাম, আদর্শ গ্রাম হিসেবে এগিয়ে থাকলো। সীমাহীন শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও স্নেহাদর রইলো শ্রেণীবিশেষ অরুণ, তরুণ স্বপ্নবাজ, স্বপ্নবিজয়ী, সংগঠক ও ভূঁইয়া পাড়া যুব সংগঠন, মুন্সী স্মৃতি বয়েজ ক্লাব, জয় তারুণ্য, আলোর সন্ধানে সহ ভাদুঘরের আরো অনেক সামাজিক সংগঠন রয়েছে যারা দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে আজকের এই মহতি অনুষ্ঠানের আয়োজন ও সফলতার জন্য একপায়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন।
পরিশেষে, দলমত নির্বিশেষে, আপনাদের সকলের সার্বিক সহযোগিতা, সর্বাত্মক অংশীদার কামনাসহ ভাদুঘর আইডিয়াল কলেজ প্রতিষ্ঠা ও পরবর্তী সকল কার্যক্রমে সক্রিয় অংশগ্রহনের সবিশেষ নিমন্ত্রণ রয়লো। আপনারা সবাই শান্তি, নিরাপত্তার ও উন্নয়নের জন্য যার যার অবস্থান থেকে সুদৃঢ় ভূমিকা পালন করুন। আগামী প্রজন্মের জন্য সুন্দর বসবাসযোগ্য পৃথিবী গড়ার প্রত্যাশা ব্যাক্ত করে আজকের মতো এখানেই বিদায় নিচ্ছি।
ভাদুঘর আইডিয়াল কলেজ বাস্তবায়ন কমিটির
পক্ষে, আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া
এক্সিকিউটিভ, সিডিআইএম।
নগদ লিমিটেড, বাংলাদেশ।
সদস্য, কলেজ বাস্তবায়ন কমিটি।
No comments:
Post a Comment